চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা:
১) ভিটামিন – খেজুরে রয়েছে বি১, বি২, বি৩ এবং বি৫ ভিটামিন যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যাবশ্যক। খেজুরে দৃষ্টি শক্তি বাড়ায়। সেই সঙ্গে রাতকানা রোগ প্রতিরোধেও খেজুর অত্যন্ত কার্যকর।
২) ফ্যাট – খেজুরে কোনও কোলেস্টেরল এবং বাড়তি পরিমাণে চর্বি থাকে না।
৩) ক্যানসার প্রতিরোধ – খেজুর পুষ্টিগুনে সমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক আঁশে পূর্ন। যারা নিয়মিত খেজুর খান তাদের ক্ষেত্রে ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকিটা কম থাকে।
৪) আয়রন – আয়রন হৃৎপিন্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। খেজুরে প্রচুর আয়রন রয়েছে। তাই যাদের হৃৎপিন্ড দুর্বল, তাদের জন্য খেজুর অত্যন্ত উপকারি।
৫) প্রোটিন – আমাদের শরীরের জন্য প্রোটিন একটি প্রয়োজনীয় উপাদান। খেজুর হলো প্রোটিন সমৃদ্ধ।
আরও পড়ুন: চুল পড়া কমাতে কিভাবে পেয়ারা পাতা ব্যবহার করবেন
৬) ক্যালসিয়াম – ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। খেজুরে আছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম যা হাড়কে মজবুত করে।
৭) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর – খেজুরে এমন সব পুষ্টিগুন আছে যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। অনেক সময় ডায়রিয়ার জন্যেও এটা অনেক উপকারি।
৮) কর্মক্ষমতা বাড়ায় – খেজুরে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি থাকার কারনে খেজুর খুব দ্রুত শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস হিসেবে খেজুর সুপরিচিত। এটা ঘুমানোর আগে খেতে পারেন তবে হজমের সমস্যা থাকলে ভারি খাবার খাওয়ার পর পরই খেজুর খাবেন না। ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা থাকলে ফলটি এরিয়ে চলুন।